মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৪৯ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
বর্তমান প্রশাসন ফারজানা-নুরুলেরই কার্বন কপি মাত্র কুড়িগ্রামে এবি পার্টির নির্বাচনী গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ দুমকির শ্রীরামপুর ইউপিতে প্রশাসক নিয়োগ ঈদগাঁওতে পত্রিকা বিক্রেতার বাড়ির রাস্তা দখল করে ছাঁদ নির্মাণের অভিযোগ শৈলকুপায় কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার বাউফলে পাবলিক লাইব্রেরী নতুন ভবনের উদ্বোধন শিবচরে ইসলামী আন্দোলনের মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা বাঘাইছড়িতে বিএনপির মতবিনিময় সভা আমতলীতে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টাকালে ২ ডাকাত আটক জাবিতে ৫৪ ব্যাচের প্রবেশিকা অনুষ্ঠান কাল জাবিতে নবীনদের বরণ করতে তিনদিন ব্যাপী নাট্যউৎসব কোম্পানীগঞ্জে ৫ বছরের শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন সাবেক চেয়ারম্যান আশরাফ হোসেনের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার ফুলপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত বিএনপি ও জামায়াত দুই দলেরই দায়িত্বশীল পদে বেলায়েত আমার টার্গেট, কুড়িগ্রামকে উন্নয়নের রোল মডেল এ পরিনত করা- ডাঃ নজরুল কুবিতে ‘ক্যাম্পাস মেন্টাল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলবিইং’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত পবিপ্রবিতে “স্বৈরাচারের ফাঁসি” উপলক্ষে ছাত্রদলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত মাভাবিপ্রবিতে হিসাব শাখার উপ-পরিচালক ছুটি ছাড়াই মাসের পর মাস অফিস করছে না বাউফলে নকল স্টাম্প-সিল দিয়ে জাল দলিল তৈরি, যুবককে ১০ দিনের কারাদণ্ড

নাসিরনগরে প্রায় অচল ১ ও ২ টাকার ধাতব মুদ্রা, ভোগান্তিতে ক্রেতা বিক্রেতা

মোঃ সাইফুল ইসলাম, নাসির নগর (ব্রাহ্মণবাড়ীয়া) প্রতিনিধিঃ

অদৃশ্য কারণে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার হাওর বেষ্টিত নাসির নগর উপজেলায় দীর্ঘদিন ধরে প্রায় অচল হয়ে পড়েছে ১ ও ২ টাকার ধাতব মুদ্রা। ব্যাংক, ব্যবসায়ী, ভিক্ষুক—কেউই এখন আর এই মুদ্রা নিতে চান না। ফলে ক্রেতা–বিক্রেতা সবাইকে পড়তে হচ্ছে চরম ভোগান্তিতে।

মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭২ সালের ৪ মার্চ বাংলাদেশে টাকার প্রচলন শুরু হয়। পরে ধাতব মুদ্রা ১ টাকার কয়েন চালু হয় ১৯৭৫ সালে এবং ২ টাকার ধাতব মুদ্রা চালু হয় ২০০৪ সালে।
কিন্তু গত আট থেকে দশ বছর ধরে নাসির নগরসহ ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলায় এই কয়েনগুলো একেবারেই অচল হয়ে আছে।

ব্যবসায়ীরা জানান, কেউ এক দুই টাকার কয়েন নেয় না, ব্যাংকেও জমা দেওয়া যায় না। ফলে দোকানে খুচরা লেনদেনে বড় বিপাকে পড়ছেন তারা।

৪, ৯, ১৪, ২৯, ৩৪, ৪৯, ৯৯ টাকা বিল হলে বাকি রাখতে হয় বা চকলেট দিয়ে সমন্বয় করতে হয় ক্রেতা বিক্রেতাকে। ভিক্ষুকরাও কয়েন নিতে নারাজ।

এলাকাবাসী ও ব্যবসায়ীরা বলেন, ১ টাকা ও ২ টাকার কয়েন সচল করতে হলে প্রশাসনের কঠোর উদ্যোগ জরুরি। না হলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে এই মুদ্রাগুলো একেবারেই অচেনা হয়ে যাবে।

ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, ব্যাংক ১ ও ২ টাকার কয়েন জমা দিলে নিতে চায় না, কোন কোম্পানির প্রতিনিধিও ১ ও ২ টাকার কয়েন নেয় না। এতে করে ১ ও ২ টাকার কয়েন পুরোপুরি অচল হয়ে পড়েছে বলে জানায় তারা।

ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ সরকারের নিকট ১ ও ২ টাকার কয়েনের বিষয়ে দ্রুত সরকারের হস্তক্ষেপের দাবি করেছেন।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

2025 © জনপদ সংবাদ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

প্রয়োজনে যোগাযোগঃ ০১৭১২-০৬৮৯৫৩